বিয়ে করবেন কিন্তু আপনার জন্য কেমন পাত্র খুঁজবেন বুঝতে পারছেন না ?
বিয়ে , স্বপ্নের মত সুন্দর । আর এই সুন্দর স্বপ্ন তখনই বাস্তবায়িত হবে যখন আপনি আপনার মনের মত পুরুষসঙ্গী খুঁজে পাবেন এবং সুখী ও সফল বিবাহিত জীবন যাপন করবেন । কিন্তু কীভাবে এই পুরুষ সঙ্গীটিকে খুঁজে পাবেন ? একটি পরিবারের মধ্যে একটি মেয়ে একান্নবর্তীভেদে আলাদা হয়ে থাকে , তবে নিউক্লিয়ার ফ্যামিলিতে যে পুরুষটিকে দেখে বড় হয় সেটা হল তার পিতা বা আব্বাজান । একজন কন্যাসন্তানের কৈশোর মস্তিষ্কের মানসিক চরিত্র ও ব্যক্তিত্বগঠনে তার রোলমডেল তার বাবা যাকে প্রতিনিয়ত দেখে সে বড় হয়েছে । বাবার বাড়ি মানেই নিজের বাড়ি আর নিশ্চিন্তভাবেই অন্ন – বস্ত্র – সংস্থানের নিরাপদ আশ্রয় । একটি কন্যাসন্তানের শিক্ষাগত – গুণগত এবং চারিত্রিক – মানসিক গঠনে তার বাবার অবদান অনস্বীকার্য । এক্ষেত্রে যখন মেয়েটি যখন বিবাহযোগ্য হয়ে ওঠে , তখন স্বাভাবিক ভাবেই বিবাহের জন্য প্রথম চাহিদা তার বাবার মত একজন ভালো , যত্নশীল এবং যার সাথে নিশ্চিন্তে নিরাপদে জীবন অতিবাহিত করতে পারবে এমন একজন পুরুষ । কিন্তু এটাও তো ঠিক প্রতিটি মানুষ আলাদা আলাদা হয়ে থাকে সেই জন্যও তাদের স্বভাব এবং মানসিক চিন্তাভাবনাও আলাদা হয় । আপনি নিশ্চিতভাবেই আপনার বাবার ট্রু কপি কাউকে পাবেন না । তাহলে বিয়ের জন্য কেমন পাত্র খুঁজবেন ? বিত্তশালী ? পাত্রের আর্থিক অবস্থার বা সচ্ছলতা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ । বেঁচে থাকার জন্য অর্থের অবশ্যই প্রয়োজন কিন্তু অর্থই সব কিছুর মূল নয় । অনেক সময় বিত্তবান হলেও অনেক সংসার টিকে না , কিম্বা সংসারে নিত্য অশান্তি লেগেই থাকে । তাই অধিক উচ্চাশা প্রত্যাহার করে শিক্ষিত , বুদ্ধিমান , ব্যক্তিত্বসম্পন্ন , ধার্মিক , রুচিশীল, সৎ , ভালো মানসিকতার , যত্নশীল পুরুষকে আপনার জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিন । মুসলিম পাত্র হিসেবে সঠিক ভাবে নামাজ পড়বে , রোজা রাখবে , সুদ, মিথ্যা বলা, হারাম কাজ থেকে দূরে থাকবে এমন পাত্র নির্বাচন করুন । ভালো – মন্দ , দোষ -গুণ মিলিয়েই মানুষ , তাই মানুষের ভালো খারাপ দুটোকেই গ্রহণ করুন । ক্যারিয়ার গড়তে গড়তে আপনার বয়স ত্রিশের কোঠায় পৌঁছে গেছে , এবার চাইছেন বিয়ে করে সেটেল হতে , সেক্ষেত্রেও দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই । এমন অনেক উচ্চ মানসিকতার পরিবার বা পুরুষ পাবেন যারা আপনার ব্যক্তিস্বাধীনতাকে এবং মানসিকতাকে গুরুত্ব দেবে আপনার বয়সকে নয় । হয়তো বা দুর্ঘটনাবশত আপনার জীবনসঙ্গীকে হারিয়েছেন বা সঙ্গতকারণে আগের বিয়ে ভেঙ্গে গেছে তার সাথে আপনার সন্তানও রয়েছে । সেক্ষেত্রেও আপনি মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকলে দ্বিতীয় বিবাহ করতে কোনরকম প্রতিবন্ধকতা নেই। যে পুরুষটিকে আপনার জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেবেন সে আপনার পূর্বের সন্তান মানসিক ভাবে গ্রহণ করতে প্রস্তুত কিনা জেনে নিন । বাংলাদেশী ম্যারেজে বিয়ের পর আপনার হাজব্যান্ডের সাথে সাথে তার পরিবারের সাথে মানিয়ে নিয়ে চলতে হবে , তাই পরিবারের সদস্যদের মানসিকতাও সাথেও জেনে নেওয়ায় জরুরী । পরিবারই যখন একটি মানুষের ব্যক্তিত্ব – চরিত্র – মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাই হবু স্বামীটিকে জানতে হলে তার পরিবারটিকেও ভালোভাবে জানুন । Sensiblematch.com বাংলাদেশের বিশ্বস্ত সাইট থেকে আপনার মনের মত পাত্র পছন্দ করে নিয়ে সঙ্গীটিকে জানতে চিনতে সময় নিন , সাথে তার পরিবারের সাথেও সময় কাটান । আপনার মনের কোণে লুকোনো পুরুষটিকে নিশ্চয় খুঁজে পাবেন ।
কিভাবে আপনি আপনার জন্য সঠিক জীবনসঙ্গী নির্বাচন করবেন ?
নারী – পুরুষ একে অপরের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে ধর্মীয় – সামাজিক বৈধ রীতিতে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হয় । বলা হয় সংসার ধর্মের উপর আর কোনো ধর্ম নেই । জীবনের একটা পর্যায়ে এসে প্রতিটি মানুষেরই একজন জীবনসঙ্গীর প্রয়োজন পড়ে । এক্ষেত্রে একজন যথাযথ উপযুক্ত জীবনসঙ্গী সকলেরই কাম্য থাকে । সুখী বিবাহিত জীবন এবং সফল দম্পতি হওয়ার জন্য মনের মত জীবনসঙ্গী থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । তাই জীবনসঙ্গী খোঁজা মোটেই সহজ কাজ নয়।
আগেকার দিনে বিবাহ যোগ্য মেয়েটি বা ছেলেটির জন্য বাড়ির অভিভাবকরা লতায় -পাতায় সম্পর্ক থেকে উপযুক্ত কাউকে ধরে এনে বিয়ে দিয়ে দিত । এক্ষেত্রে সেই মেয়েটি বা ছেলেটির নিজস্ব মতামত বা পছন্দকে গুরুত্ব দেওয়া হত না । নিমরাজি থাকলেও অভিভাবকদের সম্মানের খাতিরে বাধ্য ছেলের বা মেয়ের মত চুপচাপ বিয়ে করতে বাধ্য হত । তবে এখন সময়ের সাথে সাথে ধারণা বদলেছে । এখন মনের মত বর – কনে অনলাইনের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায় ।
এমনি বাংলাদেশের একটি বিশ্বস্ত ম্যাট্রিমনিয়াল সাইট হল Sensiblematch.com । যেখানে সব ধর্ম , বর্ণ এবং পেশা এবং ব্যক্তিগত মতামতকে প্রাধান্য দেওয়া হয় । আমাদের সাইটে ভিজিট করে নিজের ফটো সহ পরিচয় পত্র দিয়ে প্রোফাইল বানিয়ে নিন । আপনার পছন্দ অনুযায়ী আগ্রহী পাত্র / পাত্রী বাছাই করে নিন । তার সাথে কন্ট্যাক্ট করুন । কথা বলুন , মিট করুন ।
প্রথমেই বলব মনের মত সঙ্গী কোনো কুমোরটুলিতে অর্ডার দিয়ে বানানো যায় না , কিম্বা কোনো মেশিন আপনার সেই পছন্দমত মানুষটিকে তৈরি করে দিতে পারবে না । সম্পূর্ণ একটি অন্য মানুষকে চেনার জানার বোঝার জন্য তার সাথে মিশতে হবে । তার সাথে সময় কাটাতে হবে । একটি মানুষকে চেনার জানার জন্য এক্ষেত্রে বিয়ে না করেও একসাথে কাটানো যায় । পশ্চিমের দেশগুলিতে এমনকি ভারতেও লিভিং টুগেদার বৈধ কিন্তু বাংলাদেশ এখনও সে স্বীকৃতি পায় নি । একটি মানুষের সাথে থাকতে থাকতে তার ভালো -মন্দ , দোষ – গুণ সম্পর্কে জানা যায় । প্রকৃতই কোনো মানুষই পারফেক্ট হয় না । কাজেই সিক্স প্যাক , মোটা স্যালারীর মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে জব বা বিশাল বড় ব্যবসাদার , গুড লুকিং , হাতে করে বাইক উল্টিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা , মারপিট করে শত্রু বিনাশ করা ইত্যাদি টেলিভিশন বা সিনেমা দেখে এইসব আজগুবি স্বপ্নালু বৈশিষ্ট্য মানুষের মধ্যে খুঁজতে যাবেন না । বাস্তবিক রক্ত মাংসের দায়িত্ববান , ব্যক্তিত্বসম্পন্ন , মানবিক গুণ সম্পন্ন পুরুষ সঙ্গীটি খোঁজার উপর গুরুত্ব দিন ।
কনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে মডেলদের মত বা সিনেমার নায়িকাদের মত ফিগারকে প্রাধান্য না দিয়ে নারীর সৌন্দর্যের পাশাপাশি শিক্ষাগত যোগ্যতাকে প্রাধান্য দিন । গৃহকর্মে সুনিপুণা এবং রান্নাবান্নায় পটিয়সী হতেই হবে এমন কোনো মানে নেই , আপনি কোনো মাইনে দিয়ে শেফ নিয়োগ করছেন না । সাথে এটা দেখবেন যে আপনার সাথে সাথে আপনার পরিবারকে দেখবে ।
যার সাথে সারা জীবন কাটাতে চলেছেন তার সাথে কোনরকম মেকিত্ব না রেখে আপনি যা সেটাই প্রেজেন্ট করুন । যেমন আপনার ত্বকের রঙ যদি শ্যামবর্ণ হয় অযথা মেকাপ চড়িয়ে ফর্সা হবার চেষ্টা করবেন না । অথবা আপনি যদি সংরক্ষণশীল মনোভাবের হন সেটা প্রথমেই জানিয়ে দিন পরে স্ত্রী র জিনস পড়া নিয়ে কটাক্ষ করবেন না ।
আপনার যে পুরুষ বা নারী সঙ্গীটিকে পছন্দ হবে , উপরওয়ালা যেভাবে সৃষ্টি করেছেন তাকে সেইভাবে গ্রহণ করতে হবে । অযথা আপনার ভালোলাগা মন্দলাগা অন্যের ওপর চাপিয়ে দেবেন না । আপনার বিশেষ কোনো চাহিদা থাকলে প্রথমেই জানিয়ে দিন । পুরুষ সঙ্গীটির পরিবারের সাথে না থাকার মনোভাব থাকলে প্রথমেই জানিয়ে দিন । স্ত্রীর ঘরের বাইরে গিয়ে কাজ করা পছন্দ না থাকলে সেটা প্রথমেই আলোচনা করে নিন ।
প্রতিটি মানুষ আলাদা আলাদা হয় সেই অনুযায়ী তাদের পছন্দ এবং চিন্তাভাবনাও হয়ে থাকে । বিয়ে মানেই অপর একজন মানুষের সাথে সারা জীবনের জন্য পথচলা । তাই দুদিনের মধ্যে কতগুলো প্রশ্নের উত্তর জেনে নিয়ে আর কতগুলো শর্তের বিনিময়ে জীবনের জার্নি গড়া সম্ভব নয় । হ্যাঁ তবে স্বাধীন মতামত আর নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তিগত চাহিদা সবার মধ্যেই থাকে ।
সুশিক্ষিত সচেতন নাগরিক হিসেবে আপনার হবু সঙ্গীটির ব্লাড টেস্ট , কোনো সংক্রামক ব্যাধি আছে কি না জেনে নেবেন , যাতে ভবিষ্যতে সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা না হয় ।
আপনার যথাযথ মনের মানুষ নির্বাচন করতে সময় নিন । তাড়াহুড়ো করবেন না । এটা সারা জীবনের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত । আপনার সঙ্গীটির সাথে খোলাখুলি কথা বলুন , মিশুন । আসতে আসতে দুজনের মধ্যে বন্ডিং গড়ে উঠবে। নারী বা পুরুষটি পার্থিব রক্ত মাংসের মানুষ , ঈশ্বর নয় তাই কোনো রকম অসম্ভব চাহিদা আশা করবেন না । আশা করি আপনি আপনার মনের মতন জীবনসঙ্গী খুঁজে পেতে সফল হবেন সাথে আপনার বিবাহের আগামী শুভেচ্ছা রইল ।
বিয়ে করবেন পাত্রী খুঁজছেন , কিন্তু আপনার স্বপ্নসুন্দরীকে খুঁজে পাবেন কিভাবে ?
বিবাহ একজন ব্যক্তির জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । একজন পুরুষের জীবনে তার আম্মু – আব্বুর পর স্ত্রীর ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ । স্ত্রী সারাজীবন ধরে আপনার চলার পথে প্রতিটি মুহূর্তে আপনার ভালো – মন্দের, সুখে – দুঃখের সাথী হবে । শাদির পূর্বে তাই উপযুক্ত কনে বা পাত্রী নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । অনেক সময় স্বামী – স্ত্রীর মধ্যে মনের মিল না হওয়ার কারণে অনেক বিয়ে ভেঙে যায় । যারা লাভ ম্যারেজ করেন তাদের ব্যাপার আলাদা কিন্তু যারা অ্যারেঞ্জ করেন তাদের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন একজন অচেনা মানুষকে চেনা – জানা একটু কঠিন । তাই বলে কি বিয়ে করবেন না , তা তো হয় না । প্রতিটি মানুষের পছন্দ – চাহিদা আলাদা তাই জীবন সঙ্গীনীর চাহিদাও ভিন্ন হবে । গুগলে কেমন পাত্রী নির্বাচন করবেন তার জন্য দশ বারো লাইনের পরামর্শ নিয়ে সেই হিসেব মত একটি মেয়ের মধ্যে গুণাবলী দেখে আপনার মনের মানুষ খুঁজতে যাবেন না । আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ একমাত্র আপনিই ভালো করে জানেন । আপনি আপনার আশেপাশে যাদের দেখে বড় হয়েছেন সেই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা তার সাথে আপনার ব্যক্তিগত মতামত সৌন্দর্য্যকে প্রাধান্য দিন । Beauty with Brain অর্থাৎ নারীর রূপের সাথে সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতাকে প্রাধান্য দিন । আপনি কোনো কাজের মাসি বা রান্নার লোককে আপনার স্ত্রী বানাবেন না নিশ্চয় । তাই সুস্বাদু হরেক রকমের পদ বানাতে পারে এমন রন্ধনকর্মে পটিয়সী হতে হবে , গৃহকর্মে সুনিপুণা হতে হবে এমন কোনো আশা রাখবেন না । যিনি আপনার স্ত্রী হতে চলেছে তাকে আপনার পার্সোনাল প্রপার্টি ভেবে সেইমত ট্রিট করবেন না । আপনার স্ত্রীর মতামত – স্বপ্ন – ইচ্ছা – ব্যক্তিগত স্বাধীনতা গুলিকে প্রাধান্য দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে , সাথে স্ত্রীরও স্বামীর প্রতি আনুগত্য -স্বপ্ন – চাহিদা – ইচ্ছা -পরিবারকে প্রাধান্য দেওয়ার মানসিকতা আছে কি না জেনে নিন । দুজনে মিলেমিশে একসাথে সংসার গড়বেন তাই দুজনের মধ্যে মতের মিল এবং বোঝাপড়া থাকা প্রয়োজন । সমাজের তথাকথিত বস্তাপচা নিয়ম রীতি অনুযায়ী কাউকে বিচার করতে যাবেন না । আপনার ধর্ম – বর্ণ – কুল – গোত্র অনুযায়ী লম্বা – ফর্সা – সুন্দরী – স্লিম – মোটা – বেঁটে ইত্যাদি এইসব শারীরিক সৌন্দর্য্যর পাশাপাশি , বিবাহযোগ্য পাত্রী নির্বাচন করার সময় তার রুচিবোধ -সৃজনশীলতা-শিক্ষাগত যোগ্যতা- -পারিবারিক পরিবেশ -পারিবারিক শিক্ষা – বিচক্ষণতা – দ্বীনদারী সাথে মানবিক বোধ এবং দ্বায়িত্ববোধ সমন্ধে জেনে নিন। বাংলাদেশী ম্যারেজে নারী – পুরুষের সাথে সাথে দুটি পরিবারের সম্পর্ক হয় । তাই আপনি যে নারীর সাথে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হবেন , বিবাহ পরবর্তী আপনার পরিবারের সাথে থাকতে চায় কি না কিনা জেনে নিন । কোনো মানুষের স্বভাব – চরিত্র একদিনেই জানা সম্ভব নয় , একসাথে থাকতে থাকতে অপর মানুষটিকে জানা যায় । আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ আপনার হবু সঙ্গীনিটিকে জানান সাথে তার পছন্দ-অপছন্দ জেনে নিন । একে অপরকে জানতে চিনে নিতে একান্তে সময় কাটান , আউটিং এ যান , শপিং করুন , বাড়িতে পরিবারের সাথে গেট টু গেদার করুন , কথা বলুন , মিশুন । বিয়ে জীবনের একটি নতুন অধ্যায়ের শুরু যেটা সারাজীবন বহন করতে হবে তাই সময় নিয়ে ভেবে – চিন্তে , ধীরে – সুস্থে সিদ্ধান্ত নিন । নিশ্চিত ভাবেই আপনি আপনার স্বপ্নসুন্দরীকে খুঁজে পাবেন।
Tips on planning a marriage in summer
A marriage in summer is the most perfect way to celebrate with your family and friends. Bengali weddings in summer are provided with many more options with regards to food, location as well as attire. Summer is also a time when most families plan out their vacations so many of your family members from out of town can also be in attendance at your wedding in Bangladesh.
A Bengali wedding in summer is the best time to take advantage of the perfect weather. With no threat of sudden showers drenching your guests or even the chance of your guests freezing outdoors, summer is the best time to have your matrimonial reception outdoors. Even with outdoor receptions, there is a myriad of options to choose from. Beach front venues, quaint gardens or even an open air terrace of a high rise building are great options for Bengali wedding reception venues. Summer also is a great time to choose bright, vibrant colors for your matrimonial reception. Bright reds, oranges, yellows could be considered as theme colors that blend well with summer. The bridal entourage could also be dressed in colors that reflect the summer time. Dresses for the bridesmaids could be made using light and airy materials and different sleeve lengths could also be considered.
A Bengali wedding in summer could also reflect the variety of flowers that are in season. Several arrangements of beautiful flowers in bloom could be used as centerpieces and decorative highlights. Many bridal couples also blend in creativity when it comes to the cake decor. In keeping with the summer theme, many bridal couples choose to have their matrimonial cakes decorated with the flowers of summer. An interesting alternative to this is selecting a variety of fruits as decoration for the cake. Even the buffet can reflect summer in the choices of meals. Fresh fruits could be the focus of many dishes. Showpieces made from cut and carved fruit are sure to garner the interest of your guests.
There are various Bangladeshi matchmaking websites from where you can get all desired help on arranging a summer marriage in Bangladesh. Most of these matchmakers or those running matrimonial websites have tie ups with caterers, flowerists, matrimonial dress designers and can actually help you getting huge discounts and useful advise on arranging a summer marriage in Bangladesh. So before you plan to go ahead with a summer marriage, just browse through available information online and get in touch with the most competent marriage planners in Bangladesh to help you arrange a marriage that you can be proud of.
The summer is the best season for a wedding in Bangladesh. Due to clear weather and perfect settings, there is no fear of weather playing havoc with your special matrimonial reception. Your guests too will enjoy the weather outdoors as well as all the details that you have painstakingly planned to make your Bengali wedding reception perfect and completely suitable for the summer time. Just with a little more attention, you can host a perfect summer marriage in Bangladesh.